বিশ্বনবীর শাফায়াত লাভের আমল

আজানের জবাব ও দেয়ার ফজিলত অত্যাধিক। মুয়াজ্জিন এবং আজান শ্রবণকারী ব্যক্তিদের জন্য আজানের পর দোয়া পড়ায়ও রয়েছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত । রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন আজানের দোয়া পাঠকারী আমার শাফায়াত লাভ করবে। হাদিসে যার প্রমাণ পাওয়া যায়। আজানের পর দোয়া পড়ার দু’টি ফজিলত এবং দোয়া তুলে ধরা হলো- ক) হজরত জাবের ইবনু আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি আযান শুনে উক্ত দোয়া পাঠ করবে কিয়ামাতের দিন সে আমার শাফাআত লাভের অধিকারী হবে।’ (বুখারি, মিশকাত)

দোয়াটি এই- উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মা রাব্বা হা-জিহিদ্? দা’ওয়াতিত তা-ম্মাতি ওয়াছ্ ছালা-তিল ক্বাইমাহ, আ-তি মুহাম্মাদানিল ওয়াসিলাতা ওয়াল

ته أكبر الصلاة القائل                    اللهم

ফাদিলাহ, ওয়াআ’ছহু মাক্বা-মাম্ মাহমুদানিল্লাজি ওয়া আত্তাহ। অর্থ: ‘হে আল্লাহ! এই পরিপূর্ণ আহবান ও আসন্ন ছালাতের তুমি মালিক । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ওয়াসিলা ও সর্বোচ্চ মর্যাদার অধিকারী করুন। এবং তাঁকে সেই প্রশংসিত স্থানে অধিষ্ঠিত কর। যার ওয়াদা তুমি করেছ।’

খ) হজরত সাদ ইবনু আবি ওয়াক্কাছ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি মুয়াজ্জিনের আযান শুনে নিন্মের দোয়া পড়বে তার গোনাহসমূহ মাফ করা হবে।’ (মুসলিম ও মিশকাত )

উচ্চারণ : আশহাদু আল্লা ইলা-হা বিল্লা-হি রাব্বাও ওয়া বিমুহাম্মাদির রাসুলাও ওয়া বিল

ন শরিক নেই । আর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ওয়া সাল্লামকে রাসুল হিসেবে এবং ইসলামকে দ্বীন

সালালা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *