মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি ও  মানব বন্ধন

কাজী বিপ্লব হাসান : শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতিসহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের পদোন্নতির জন্য গতকাল বৃহস্পতিবার তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে বিকেল ৩টায় এক মানব বন্ধন করেন। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সমন্ময়ক কমিটির আয়োজনে মুন্সীগঞ্জের ৬টি উপজেলা থেকেই আগত শিক্ষকরা এই মানব বন্ধনে অংশগ্রহণ করেন। তারা বলেন, শিক্ষকতা একটি আদর্শ পেশা। শিক্ষাই জাতীর মেরুদন্ড এবং শিক্ষকরা হলেন জাতী গড়ার করিগর। প্রাথমকি শক্ষিার মানোন্নয়নে মধোবী শক্ষিকদরে পশোর প্রতি আগ্রহ সৃষ্টরি লক্ষ্যে যুগোপযোগী বতেন কাঠামো এখন সময়রে দাবি । র্দীঘ প্রায় ১০(দশ) বছর র্পূবে ২০১৫ সালে র্সবশষে জাতীয় প-েস্কলে ঘোষণা করা হয়ছেলি । সখোনওে প্রাথমকি শক্ষিকরা চরম বষৈম্যরে শকিার হয়ছেে । দশ বছরে দ্রব্য মূল্য যে হারে বৃদ্ধি পয়েছেে তাতে প্রাথমকি শক্ষিকরা বাজার মূল্য বহন করতে দশিহোরা । বগিত পততি স্বরৈাচারী সরকাররে ময়োদে বতেন বৃদ্ধরি আশ্বাস পলেওে তা আজও বাস্তবায়ন হয়নি । ২০১৫ সালরে প-েস্কলেে ২০ টি গ্রডেে বতেন নর্ধিারতি হয়ছেলি । যার ২০তম থকেে ১১ তম গ্রডে র্পযন্ত বতেনরে গ্রডে ব্যবধান নর্ধিারতি হয়ছেলি র্সব্বোচ্চ ৮০০ ( আট শত ) টাকা । অথচ ১০ম থকেে ১ম গ্রডেরে ব্যবধান রাখা হয়ছেে র্সব্বোচ্চ ১২০০০ ( বারো হাজার) টাকা র্পযন্ত ।

 

 

যার ফলে ১৩তম গ্রডেে থাকা সহকারী শক্ষিকরে জীবনমানরে কোনো উন্নয়ন ঘটে ন।ি ২০০৯ সাল থকেে বন্ধ থাকা প্রধান শক্ষিক পদে পদোন্নতি আজও আলোর মুখ দখেে ন।ি এই পেশায় নিয়মিত চাকরি করেও কোন পদোন্নতি পাওয়া যায়নি। তাদের দাবী, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের ৯ম গ্রেডে এবং সহকারি শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে পদোন্নতি করা হোক। এই জন্য তারা মানব বন্ধনে অংশগ্রহণ করেন। মানব বন্ধন শেষে শিক্ষকগণ জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ফাতেমা তুল জান্নাতের কাছে এক স্মারক লিপি পেশ করেন। উক্ত মানব বন্ধন ও স্মারক লিপি পেশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষকদের সমন্ময়ক কমিটির সদর উপজেলার কে এম সাইফুল্ল ভুইয়া, সদর উপজেলা সামসুল হক, সদর উপজেলার আযহার হোসেন, সদর উপজেলার জাকির হোসেন, টঙ্গিবাড়ি উপজেলার মিজানুর রহমান, সিরাজদিখান উপজেলা তরিকুল ইসলাম, টঙ্গিবাড়ি উপজেলা আরিফ হোসেন, লৌহজং উপজেলার আওলাদ হোসেন, শ্রীনগর উপজেলার মোঃ হুমায়ুন কবির। এছাড়াও সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক গণ মানব বন্ধনে অংশগ্রহণ করেন।

মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কাছে  শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতিসহ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড ও প্রধান শিক্ষকদের ৯ম গ্রেড বেতন নির্ধারনের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান। তারা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ নানা রকম বৈষম্যের শিকার। বিগত সরকারের বিভিন্ন মেয়াদে বৈষম্য নিরসনে শিক্ষকরা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ও কোনো সুফল পাননি । তারা বিশ্বনন্দিত, স্বনামধন্য সুপরিচিত, বিচক্ষণ, দূরদর্শী, সর্বজন শ্রদ্ধেয় এবং বিশ্বের সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার নোবেল পুরস্কার বিজয়ী একজন ব্যক্তিত্বকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে পেয়ে আমরা বাঙালি জাতি ধন্য এবং কৃতজ্ঞ। যাঁদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে স্বৈরাচারী সরকারের কবল থেকে এদেশ মুক্তি লাভ করেছে তাঁদের প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা। বর্তমান উপদেষ্টা সরকারের দেশপ্রেম, সততা, আন্তরিকতা, নিষ্ঠা, একাগ্রতা, বিচক্ষণতা, দূরদর্শীতায় বাংলাদেশ সকল ধরনের সংকট কাটিয়ে উন্নয়ন এবংসমৃদ্ধিতে নতুন দিগন্তের সূচনা করবে বলে তারা বিশ্বাস ও আস্থা রাখি এবং আমাদের প্রাথমিক শিক্ষার সকল বৈষম্য নিরসনের মধ্য দিয়ে শিক্ষকের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড এবং শিক্ষকরা হলেন জাতি গড়ার কারিগর । প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়েন মেধাবী শিক্ষকদের পেশার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টির লক্ষ্যে যুগোপযোগী বেতন কাঠামো এখন সময়ের দাবি । দীর্ঘ প্রায় ১০(দশ) বছর পূর্বে ২০১৫ সালে সর্বশেষ জাতীয় পে-স্কেল ঘোষণা করা হয়েছিল । সেখানেও প্রাথমিক শিক্ষকরা চরম বৈষম্যের শিকার হয়েছে । দশ বছরে দ্রব্য মূল্য যে হারে বৃদ্ধি পেয়েছে তাতে প্রাথমিক শিক্ষকরা বাজার মূল্য বহন করতে দিশেহারা । বিগত পতিত স্বৈরাচারী সরকারের মেয়াদে বেতন বৃদ্ধির আশ্বাস পেলেও তা আজও বাস্তবায়ন হয় নি । ২০১৫ সালের পে-স্কেলে ২০ টি গ্রেডে বেতন নির্ধারিত হয়েছিল । যার ২০তম থেকে ১১ তম গ্রেড পর্যন্ত বেতনের গ্রেড ব্যবধান নির্ধারিত হয়েছিল সর্ব্বোচ্চ ৮০০ ( আট শত ) টাকা । অথচ ১০ম থেকে ১ম গ্রেডের ব্যবধান রাখা হয়েছে সর্ব্বোচ্চ ১২০০০ ( বারো হাজার) টাকা পর্যন্ত । যার ফলে ১৩তম গ্রেডে থাকা সহকারী শিক্ষকের জীবনমানের কোনো উন্নয়ন ঘটে নি। ২০০৯ সাল থেকে বন্ধ থাকা প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি আজও আলোর মুখ দেখে নি । বৈষম্য নিরসনে প্রাথমিক শিক্ষক সমন্বয় পরিষদ সহকারী শিক্ষক এন্ট্রি পদ ধরে শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতিসহ সহকরী শিক্ষক ১০ম গ্রেড ও প্রধান শিক্ষক ৯ম গ্রেড বেতন জোর দাবি জানাচ্ছি তারা।

ছয় উপজেলার সমন্বয়ক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্যে ছিলেন সদর উপজেলার মোহাম্মদ জাকির হোসেন লিটন, জনাব তানজির মোল্লা, জনাব আব্দুল হালিম, মোহাম্মদ আজাহার হোসেন, মোহাম্মদ আলী মর্তুজা, দিদার হোসেন, কে এম সাইফুল্লাহ  ভূঁইয়া, জনাব শামসুল ইসলাম, নাজমা চৌধুরী, নাহিদ সুলতানা, সাহারা আক্তার, নূর মোহাম্মদ, সিরাজদিখান উপজেলা জনাব মোঃ মোবারক হোসেন, জনাব মোঃ কামাল হোসেন, লৌহজং উপজেলার মোঃ আওলাদ হোসেন, টঙ্গীবাড়ী উপজেলার জনাব মোঃ আসলাম হোসেন, আরিফ হোসেন, মোহাম্মদ মিজান, গজারিয়া উপজেলার মোঃ শফিক ইসলাম, মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন, শ্রীনগর উপজেলার মোঃ হুমায়ুন কবীর ও তানভীর হোসেন।
ছয় উপজেলা থেকেই সমন্বয়কবৃন্দ তাদের সহকারীদের নিয়ে উপস্থিত হন ডিসি চত্বরে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *